(১) মানুষে শরীর শক্তিশালীকরণ এ সাহায্য করে।

(২) ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া বিরুদ্ধে শরীরের প্রতিরক্ষা গড়ে তোলে।

(৩) কোষ সংখ্যা বৃদ্ধি করে।

(৪) ফুসফুস লিউকেমিয়া আক্রান্ত ব্যক্তিদের কার্যকরভাবে কাজ করে।

(৫) যৌন ফাংশন উন্নতি: পুরুষদের মধ্যে এবং যৌন হরমোন উৎপাদন উদ্দীপক দ্বারা কর্মক্ষমতা বৃদ্ধিকরে ।

(৬) মহিলা বন্ধ্যাত্বএর জন্য এটি উপায় হতে পারে।

(৭) পেশী নির্মাণ এবং শারীরিক কর্মক্ষমতা উন্নত করে।

(৮) ক্লান্তি হ্রাস করে কাজে মনযোগ বাড়ায়।

(৯) একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসাবে কাজ করে।

(১০) সেলুলার গঠন বৃদ্ধি, বিশেষ করে বৃদ্ধ রোগীদের স্নায়ুতন্ত্রকে চালু রাখে।

(১১) শ্বাসযন্ত্রের কার্যকারিতা বাড়ানো অন্যতম একটি বৈশিষ্ট।

(১২) কাডিসেপস কাশি, দীর্ঘস্থায়ী ব্রংকাইটিস এবং হাঁপানি (অ্যাস্থমা) বিরুদ্ধে যুদ্ধে ভালো ভাবে কাজ দেখায়।

(১৩) রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে, রক্ত প্রবাহকে উন্নত করে।

(১৪) হৃদযন্ত্রের পেশী শক্তিশালীকরণ এ সাহায্য করে।

(১৫) লিভার এবং কিডনি রক্ষা করে।

(১৬) হেপাটাইটিস এবং দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ সহ বড় ধরনের রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতা দেয়।

(১৭) নিরাপদ এবং কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।

(১৮) গর্ভবতী এবং স্তন দুধ খাওয়ানো মহিলাদের শরিরে শক্তি যোগায়।